Pages

Saturday, November 30, 2013

নানা রকম মাথাব্যথায় করনীয়

নানা রকম মাথাব্যথায় করনীয়এটি সাধারণত কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ মাত্র। মাথাব্যথার প্রকৃতি, সময়, তীব্রতা, আক্রান্ত অংশ ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করে চিকিত্সকরা কারণ চিহ্নিত করেন। হাজারো কারণে ব্যথা হতে পারে মাথায়। তাই যেকোনো ধরনের ব্যথার চিকিত্সা সম্পর্কে স্বল্প পরিসরে আলোচনা করা সম্ভব নয়। এখানে কয়েকটি মাথাব্যথার নিরাময়ব্যবস্থা দেয়া হলো
  • সাধারণ মাথাব্যথা: মাথায় ঠাণ্ডা বা রোদ লেগে কিংবা ঘুম কম হলে এ ধরনের ব্যথা হয়। এটি কিছুটা কষ্টদায়ক হলেও তেমন তীব্র হয় না।

শীতকালের রোগব্যাধি ও সতর্কতা

শীতকালের রোগব্যাধি ও সতর্কতা
শীতে নাক, কান ও গলায় বিভিন্ন ধরনের রোগব্যাধি হতে পারে। সাধারণ হাঁচি-সর্দি থেকে শুরু করে গলার স্বর বসে যাওয়া, সবই রয়েছে এই তালিকায়। শীতের সময়ে লক্ষ্যনীয় কয়েকটি রোগ সম্পর্কে অল্প বিস্তর জেনে নেব।
  • নাকের অ্যালার্জি: এটি অ্যালার্জিজনিত নাকের প্রদাহ। ধুলাবালি, ঠান্ডা-গরমসহ বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি উদ্রেককারী উপাদান এর কারণ। রোগটি স্থায়ীভাবে নিরাময়যোগ্য না হলেও নিয়ন্ত্রণযোগ্য। ওষুধের ব্যবহার ও ঠান্ডা-অ্যালার্জি উদ্রেককারী উপাদান এড়িয়ে চলার মাধ্যমে এর চিকিৎসা করা যায়।

পেটের চর্বি ধ্বংসে করণীয়

আজকাল পেটে মেদ জমে যাওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটু বয়স হলে অনেকেই এ সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন। তবে অনেকেই আবার এ রোগ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন।
কিন্তু অর্ণব সরকার নামে এক চিকিৎসক বলছেন, এ রোগ নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। কয়েকটি নিয়ম মেনে চললেই পেটের চর্বি ধ্বংস করা সম্ভব।

জেনে রাখা ভালো

আপনি কি সুস্বাস্থ্য নিয়ে ভাবছেন? সুস্বাস্থ্যের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয় না। একটু নিয়ম মেনে চললেই হয়। খাবার আগে হাত ধুয়ে নেওয়া। সমস্ত দিনজুড়ে আপনার খারাপ ও ভালো অভ্যাসগুলোর তালিকা করে ফেলুন। জীবন থেকে মুছে ফেলুন খারাপ অভ্যাসগুলো। স্বাস্থ্য অনুশীলন এখন মাত্র ৬০ সেকেন্ড এর ব্যাপার। আপনি চাইলেই পাল্টে দিতে পারেন আপনাকে। মাত্র কয়েকটি স্বাস্থ্য অনুশীলনই পাল্টে দিতে পারে আপনার স্বাস্থ্য। অর্জন করতে পারেন সুস্বাস্থ্য। যাপন করতে পারেন কাঙ্ক্ষিত জীবন। তবে জেনে নেই কয়েকটি স্বাস্থ্য অনুশীলন:

জুতাটি দরজার বাইরে খুলে রাখুন: সারাদিনের কাজ শেষে বাড়িতে ফেরার সময়ে যখন ক্লান্ত আপনি দরজার সামনে তখন মাত্র কয়েক সেকেন্ড আরও একটু বেশি খরচ করুন, আপনার জুতা দরজার বাইরে খুলে রাখার জন্য।

মাইগ্রেইন জাতীয় মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

‘মাইগ্রেইন’ জাতীয় মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাইগ্রেইন জাতীয় মাথাব্যথার সমস্যায় যারা আক্রান্ত, তাদের জীবনটা সময়মতো একটা সুন্দর ছকে বেঁধে না ফেললে, সমস্যা থেকে পরিত্রাণের পথ পাওয়া দুষ্কর। তবে, তার আগে নিজের রোগটি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে হবে। জানতে হবে কি করা উচিত, আর কি করা উচিত নয়। এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, নিয়মিত এ সংক্রান্ত বই পড়ুন, ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানুন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জানা সত্ত্বেও, আমাদের অনিয়মের নিয়মিত অভ্যাসটাই সবচেয়ে বড় বিপত্তি ডেকে আনে। কি কি কারণে মাইগ্রেইন হতে পারে, তা বিস্তারিত জেনে নেয়াটা জরুরি। নিচে মাইগ্রেইনের অন্যতম কয়েকটি কারণ তুলে ধরা হলো:

স্ট্রেস বা চাপ:
কর্মক্ষেত্রে দীর্ঘক্ষণ ভীষণ চাপের মধ্যে কাজ করার ফলে অনেক সময় আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও ঘুমানোর সময়ে তারতম্য হয়। তবে, একদিনে সেটা হয় না। এটাকে এক ধরনের নিয়মিত অনিয়মও হয়তো বলা চলে। বাকিদের জন্য তো বটেই। বিশেষ করে যাদের মাইগ্রেইনের সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য এ ধরনের অনিয়ম মানেই চরম ভোগান্তি।

শীতের দিনে গোসলে গরম না ঠাণ্ডা পানি, ক্ষতি আর উপকার

শীতের দিনে গোসলে গরম না ঠাণ্ডা পানি, ক্ষতি আর উপকার
শীতকাল জেঁকে বসছে ধীরে ধীরে। প্রতিদিনের গোসলে এখন আমাদের গরম পানি না ঠাণ্ডা পানি চিন্তা-দুশ্চিন্তায় ভুগতে হবে। শীতের দিনে স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানিও ঠাণ্ডা থাকে। দুপাটি দাঁতের বাড়ি খেতে খেতে এ পানি দিয়ে গোসল করা রীতিমতো কষ্টসাধ্য ব্যাপার। আবার গরম পানিতেও নানা সমস্যার উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এ নিয়ে নানা জনের বিভিন্ন মতামত রয়েছে।
বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনাদের সঠিক তথ্যটি দিচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। অবশ্য তারা নিশ্চিত করে বলছেন যে, গরম পানির গোসল হচ্ছে জলচিকিৎসা, যা সব সময়ই ভালো। তবে তা ক্ষতির কারণ হতে পারে যদি এর ব্যবহারে গড়বড় করে ফেলেন। পানি অতিরিক্ত গরম হবে না : অবশ্যই সহনীয় পর্যায়ে আরামদায়ক উষ্ণতার পানিতে গোসল সারতে হবে। তাপমাত্রা সঠিক থাকলে এ গোসল আপনাকে প্রশান্তি এনে দিবে।

অভ্যাসগুলো না ছাড়লেই নয়?

দৈনন্দিন জীবনে আমরা এমন অনেক কিছুই করি, যা অনেক সময় বড় সমস্যার সৃষ্টি করে। সাধারণত মুঠোফোনে কথা বলা, কম্পিউটারে কাজ করা বা শিশুকে আদর করার ভঙ্গি থেকেই হতে পারে নানা সমস্যা। তাই যেকোনো কাজেই পালন করা উচিত একটু সতর্কতা। আসুন, আজ থেকেই অভ্যাসগুলো দূর করি।

মুঠোফোনে বাড়তি সময়

গবেষকেরা বলছেন, মুঠোফোনে অতিরিক্ত ও দীর্ঘ সময় ধরে খুদে বার্তা পাঠানো বা ফেসবুক ব্যবহার করা থেকে বুড়ো আঙুলের গোড়ায় আথ্রাইটিস হতে পারে। এ কারণে দিনের শেষে আপনি বুড়ো আঙুলে ব্যথা বা অবশ অনুভূতিতে আক্রান্ত হতে পারেন। ফোনে কথা বলার জন্য যতটা সম্ভব ব্যবহার করুন, বড় বড় বার্তা পাঠানো বা অনেকক্ষণ ধরে ব্রাউজ করা এড়িয়ে চলুন। এগুলোর জন্য আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করাই ভালো।

Friday, November 29, 2013

সাইনোসাইটিসের উপসর্গ ও চিকিৎসা

সাইনোসাইটিসের উপসর্গ ও চিকিৎসা
একটু ঠান্ডা লাগলেই নাক বন্ধ বা নাক দিয়ে অবিরত পানি পড়া, সঙ্গে বিরক্তিকর মাথাব্যথা বা ভারী লাগা—এটাই সাইনোসাইটিসের সাধারণ উপসর্গ। অনেকেই বলে থাকেন, সাইনাসে সমস্যা আছে বা সাইনোসাইটিস আছে।
 আমাদের মুখমণ্ডল ও মস্তিষ্কের হাড়ে কিছু ফাঁপা জায়গা বা বায়ুকুঠুরি আছে, যার নাম সাইনাস। এই ফাঁপা অংশটিতে প্রদাহের সৃষ্টি হলে তাকে সাইনোসাইটিস বলা হয়। মাথার হাড়ে চারটি সাইনাস রয়েছে। হাড়ের ওজন কমানো ও কণ্ঠস্বরকে ভারী এবং নাসিকাময় করা এদের কাজ।

কেন হয় সাইনোসাইটিস?
সাধারণত ব্যাকটেরিয়া বা নানা ধরনের জীবাণুর আক্রমণেই সাইনোসাইটিস হয়ে থাকে। তবে নাকে আঘাত পাওয়া, অ্যালার্জি, ঠান্ডা লাগা, ধুলা-বালু, নাকের বাঁকা হাড়, নাকে টিউমার ইত্যাদি সমস্যা এ রোগের প্রকোপ বা ঝুঁকি অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়।

মা নাক ডাকলে গর্ভস্থ শিশুর ওজন কমে

মা নাক ডাকলে গর্ভস্থ শিশুর ওজন কমে
গর্ভবতীরা যদি ঘুমের মধ্যে নাক ডাকেন, তবে তা বিপদ ডেকে আনতে পারে তার গর্ভস্থ সন্তানের। সম্প্রতি চমকে দেওয়ার মতো এই তথ্য মিলেছে মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমীক্ষায়৷ গবেষকদের দাবি, যে গর্ভবতী মহিলারা সপ্তাহে কমপক্ষে তিন রাত্রি নাক ডাকেন, তাদের সন্তানের ওজন অন্যান্য মহিলাদের সন্তানের তুলনায় অনেকটাই কম হয়৷
মায়েদের নাক ডাকার প্রভাব কী ভাবে গর্ভস্থ শিশুর উপর পড়তে পারে তা জানার ক্ষেত্রে এত বড় ধরনের সমীক্ষার উদ্যোগ এই প্রথম৷ যে সমস্ত মহিলারা একই সময় গর্ভবতী হয়েছেন, এমন বেশ কয়েক জন মহিলার উপর প্রসবকালীন সময় পর্যন্ত সমীক্ষা চালানো হয়েছিল৷ তাতে জানা গিয়েছে, যে মহিলারা গর্ভাবস্থার আগে এবং পরে নাক ডাকেন, তাদের মধ্যে অন্তত দুই-তৃতীয়াংশের ক্ষেত্রেই ভূমিষ্ঠ শিশুর ওজন অন্যান্য মহিলাদের সন্তানের তুলনায় অনেকটাই কম হয়৷

মৌমাছি ব্যবহার করে ক্যানসার শনাক্ত

মৌমাছি ব্যবহার করে ক্যানসার শনাক্ত
এতদিন কেবল মৌমাছির হুলে আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা করে এসেছেন চিকিৎসকরা। কিন্তু ব্রিটিশ পতঙ্গ গবেষণাগার ইনসেন্টিনেল বলছে ভিন্ন কথা। তারা বলছে, হুল ফোটানো ছাড়াও প্রাথমিক পর্যায়ের ক্যানসার শনাক্ত করে চিকিৎসায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে মৌমাছি।

মাথা, ঘাড় ও স্তন ক্যানসার রোধে করলা

মাথা, ঘাড় ও স্তন ক্যানসার রোধে করলা
এখন থেকে প্রতিদিন খাবারের সাথে থাকুক করলা। কারণ ক্যানসার নিরাময়ের জন্য এটি বেশ সহায়ক। বিশেষ করে মাথা, ঘাড় ও স্তন ক্যানসার রোধে করলা খুবই উপকারী।

শীতে পা ফাটায় ঘরোয়া কয়েকটি সমাধান

এখন শীতকাল। আর শীতে আপনার ঠোট, ত্বক ও পায়ের শুষ্কতা বৃদ্ধি পায় অত্যন্ত তীব্র ভাবেই। শীতকালের এ শুষ্কতার একটি বড় প্রভাব পড়ে আমাদের পায়ে। এসময় অনেকেরই পা ফেটে যায় যা সৌন্দর্য হানিকর। পা ফাটাঁর বিড়ম্বনা হতে নিজেকে রক্ষা করেতে জেনে নিন ঘরোয়া উপাদানে কয়েকটা চটজলদি ঘরোয়া টিপস। সুন্দর এক জোড়া পা পাওয়ার প্রথম পদক্ষেপ হলো আপনার পায়ের নিয়মিত চর্চা। আর এ চর্চার জন্য ঘরোয়া উপাদানের তৈরি ফুট মাস্ক আপনার পায়ে লাগাতে পারেন।

পা ফাঁটা রোধের ঘরোয়া উপাদানগুলো হলোঃ

পা ফাঁটা রোধের ঘরোয়া উপাদান

লেবু,গ্লিসারিন ও গোলাপ জল মাস্কঃ

প্রথমে একটি গামলায় গরম পানি নিয়ে তাতে কাঁচা লবণ, লেবুর রস, গ্লিসারিন এবং কয়েকটি গোলাপ পাপড়ি যোগ করুন। এই পানিতে প্রায় ১৫-২০ মিনিটের জন্য আপনার পা ডুবিয়ে রাখুন। এরপর একটি ঝামাপাথর বা পায়ের স্ক্রাবার ব্যবহার করে, আপনার পায়ের নিচের দিকের ঘসে ঘসে পরিষ্কার করুন।
এবার গামলা থেকে পা তুলে পানি মুছে নিয়ে ১ টেবিল চামচ গ্লিসারিন, ১কাপ গোলাপ জল এবং ১ টেবিল চামচ লেবুর রস মিক্সিং করে মাস্ক তৈরি করে আপনার ফেটে যাওয়া পায়ে লাগিয়ে নিন। দিনে যদি পারেন দু বার পা ভালো করে পরিষ্কার করে গোড়ালিতে লাগিয়ে মোজা পরে নিন। দেখবেন রাতারাতি পা ফাটা চলে যাবে। এটা পা ফাটা রোধে অত্যন্ত কার্যকারী একটা মিশ্রণ।

Thursday, November 28, 2013

এই শীতে পা ফাটা ও ঘরোয়া সমাধান

শীতে পা ফাটা ও ঘরোয়া সমাধান
শীতের এই সময়টা খুবই শুষ্ক। এই সময় শুরু হয় পা ফাটার সমস্যা। কারও কারও এই পা ফাটা এত বেশি হতে পারে যে রক্ত বেরোয় এবং ফাটা অংশ দিয়ে জীবাণু প্রবেশ করে পায়ে ঝুঁকিপূর্ণ  সংক্রমণও হয়। এ বিষয়ে লিখেছেন বারডেম হাসপাতালের চর্ম বিভাগের চিকিৎসক মো. মনিরুজ্জামান খান।
সমস্যা যাদের বেশি : শীতকালে যেকোনো মানুষেরই পা ফাটে, কিন্তু কারও কারও এই সমস্যা খুব বেশি প্রকট হয়ে দেখা দিতে পারে। যেমন: যাদের থাইরয়েডে সমস্যা আছে তাদের এমনিতেই ত্বক খুব শুষ্ক থাকে, একই কথা ডায়াবেটিসের রোগীদের বেলায়ও প্রযোজ্য। ডায়াবেটিসে স্নায়ুজনিত সমস্যায় পায়ের আর্দ্রতা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি অনুভূতিতেও সমস্যা দেখা দেয়।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন শারীরিক সুস্থতার জন্য

নিয়মিত ব্যায়াম করুন শারীরিক সুস্থতার জন্য ব্যায়ামের কোন নেতিবাচক দিক নেই। স্বাস্থ্য-বিশেষজ্ঞ ও গবেষকরা বরাবরই বিষয়টা প্রমাণ করেছেন। কেন আপনি ব্যায়াম করবেন? নিচে কয়েকটি বিশেষ কারণ উল্লেখ করা হলো, যা আপনাকে ব্যায়ামের প্রতি উৎসাহিত করবে :

আত্মবিশ্বাস বাড়ায় : যারা ব্যায়ামের একটি রুটিন অনুসরণ করেন, তারা অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী ও আত্মপ্রত্যয়ী। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ব্যায়াম করা শুরু করেছেন, তাদের আত্মবিশ্বাসের স্তরটাও ধীরে ধীরে বাড়তে আরম্ভ করেছে। সামান্য শরীরচর্চাতেও তারা উপকার পেয়েছেন।

ওজন কমাতে সহায়ক কয়েকটি খাবারের তালিকা

যেসব খাবারে ওজন কমে
ওজন আর মেদ কমানো নিয়ে আমাদের অনেকেরই দুশ্চিন্তার অন্ত নেই। অথচ প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় কিছু খাবার উপাদান রাখলেই ওজন সমস্যা সহজেই সমাধান করতে পারি আমরা। তার জন্য অবশ্য একটু সচেতন হওয়া জরুরি। নিচের খাদ্য উপাদানগুলো অনুসরণ করলে এতে করে প্রাকৃতিকভাবেই আমরা ওজন সমস্যার সমাধান করতে পারি। নিয়মিত খাবারের তালিকায় এসব উপাদান রাখলে আমাদের ব্যায়ামের মত কঠিন কাজও সবসময় করতে হবে না। এমনকি মেদ কমাতে ওষুধ সেবন বা কোন বিশেষ চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না।
আপেল
প্রতিদিন আপেল খেলে শরীরের মেদ সেল কমতে থাকে। আপেলের খোসা অকল্পনীয়ভাবে শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে।

পুরুষদের স্তন ক্যান্সার ও লক্ষণ

পুরুষদের স্তন ক্যান্সার ও লক্ষণপুরুষদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের প্রবণতা কম থাকলেও বর্তমানে এর প্রকোপ দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু পুরুষদের স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতার অভাবে বহুক্ষেত্রে এই ক্যান্সার প্রাণঘাতী হয়ে উঠছে। পুরুষদের বুকের দেওয়ালে স্তনবৃন্তের ঠিক নিচে অল্প পরিমাণ অকার্যকরী কিছু স্তন কোষ থাকে। এই কোষগুলির অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধির ফলে পুরুষদের মধ্যে স্তন ক্যান্সার দেখা দেয়।

পুরুষ আপনারা জানেন কি?

পুরুষরা জানেন কি
শীতকালে আমরা অনেকেই গরম পানিতে গোসল পছন্দ করি, আরাম বোধ করি। গোসলের পানি গরম হলে শরীর তো পরিস্কার হয়ই, উপরন্তু কিছু বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। গরম পানিতে গোসল করা হলে শরীরের পেশির স্টিফনেস (আড়ষ্টতা) দূর হয়, পেশির নমনীয়তা বাড়ে ও ব্যথা লাঘব হয় । এছাড়াও ত্বকের আণুবিক্ষণিক ছিদ্রগুলো খুলে যায়, ফলে ভেতরকার ময়লা বের হয়ে যেতে পারে এবং এতে ত্বক পরিস্কার থাকে।

কিন্তু অনেক পুরুষ আছেন শীত বা গ্রীষ্ম সব ঋতুতেই গরম পানিতে গোসল করতে ভালোবাসেন। তাদের জন্য দুঃসংবাদ হল- সব সময় গোসলের সময় গরম পানির ব্যবহার অনেক সময় পুরুষত্বহীনতার কারণ ঘটায়।