পানিফল একটি বর্ষজীবী জলজ উদ্ভিদ। পানিফল কাঁচা এবং সেদ্ধ দুভাবেই খাওয়া যায়। পুরু খোসা ছাড়িয়ে ভেতরের শাঁসটি খেতে হয়। পানিফলের ব্যাপক পুষ্টিগুণ রয়েছে যা শরীরের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ, শরীর গঠন, রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
পানিফলের প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যযোগ্য অংশে নিম্নরূপ খাদ্য উপাদান রয়েছে -
পানিফলের প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যযোগ্য অংশে নিম্নরূপ খাদ্য উপাদান রয়েছে -
- খাদ্যশক্তি- ৬৫ কিলোক্যালরি
- জলীয় অংশ- ৮৪.৯ গ্রাম
- খনিজ পদার্থ- ০.৯ গ্রাম
- খাদ্যআঁশ- ১.৬ গ্রাম
- আমিষ- ২.৫ গ্রাম
- চর্বি- ০.৯ গ্রাম
- শর্করা- ১১.৭ গ্রাম
- ক্যালসিয়াম- ১০ মিলিগ্রাম
- আয়রন- ০.৮ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন বি১- ০.১৮ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন বি২- ০.০৫ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন সি- ১৫ মিলিগ্রাম
পানিফলের ৩ টি ঔষধি গুণ!
১। পানিফলের শাঁস শুকিয়ে রুটি বানিয়ে খেলে অ্যালার্জি ও হাত-পা ফোলা রোগ কমে যায়।
২। উদরাময় ও তলপেটের ব্যথায় পানিফল খুবই উপকারী।
৩। বিছা বা পোকা কামড় দিলে আহত স্থানে পানিফল পিষে লাগালে ব্যথা দ্রুত সেরে যায়।
১। পানিফলের শাঁস শুকিয়ে রুটি বানিয়ে খেলে অ্যালার্জি ও হাত-পা ফোলা রোগ কমে যায়।
২। উদরাময় ও তলপেটের ব্যথায় পানিফল খুবই উপকারী।
৩। বিছা বা পোকা কামড় দিলে আহত স্থানে পানিফল পিষে লাগালে ব্যথা দ্রুত সেরে যায়।
No comments:
Post a Comment